আমি বাংলার অহংকার
সাঃ উঃ জাঃ মোহাম্মদ মোর্শেদুল কুতুবী চৌধুরী মজনু, পর্যটন নগরী কক্সবাজার জেলার সাগর কণ্যা দ্বীপ কুতুবদিয়া থানার পশ্চিম আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী বংশে ২১ শে এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী,
নৃত্যশিল্পী,কথাশিল্পী,কন্ঠশিল্পী,প্রচ্ছদশিল্পী,ভাস্কর্যশিল্পী,গীতিকার,
সুরকার, থিয়েটার অভিনেতা, মডেল ও মিউজিক
ভিডিও নির্মার্তা। তিনি ৪/৫ বছর বয়স থেকে নিজে নিজে চিত্রাংকনে পারদর্শী হয়ে উঠেন । ছোটবেলা
থেকেই তিনি ছিলেন প্রচন্ড মেধাবী । তাই শিক্ষকরা নার্সরী থেকে তাকে সরাসরি দ্বিতীয়
শ্রেণীতে প্রমোশন দিয়ে দেন ও পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত প্রতিবারই প্রথম হয়ে উত্তীর্ণ হন।
এরপর ১৯৯১ সালে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ
বিদ্যালয়ে ৬ষ্ট শ্রেণীতে ভর্তি হন ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম স্থান
অধিকার করেন। একই বছর আরোও দুই বার চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম স্থান
অধিকার করেন। এভাবে দশম শ্রেণী পর্যন্ত প্রতিটা চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার
ছিল তার জন্য অবধারিত। ৬ষ্ট শ্রেণীতে তিনি স্কুলের স্কাউট দলে
যোগ দেন। প্রলংকরী ঘুর্ণিঝড় উপলক্ষ্যে স্কাউট কর্তৃক জলোচ্ছাস নামে যে নাটকটি মঞ্চায়িত
হয় তাতে মাতৃহীন সন্তানের অভিনয় করেন এবং রিলিফ দিতে অধিবাসীদের ও আমেরিকান সৈন্যদের
সাথে ইংরেজীতে কথা বলে তাদের অবাক ও মুগ্ধ করেন। ১৯৯২ সালে সপ্তম শ্রেণীতে উর্ত্তীণ
হবার পর প্রখ্যাত বেতার শিল্পী বাঙ্গালীর কাছ থেকে গানের তালিম নেন। চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায়
পাশাপাশি "জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো" দেশাত্ববোধক গানটি গেয়ে জীবনের প্রথম
গানের প্রতিযোগীতায় সতের জন প্রতিযোগীকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম পুরস্কার পান। এভাবে কন্ঠ শিল্পী হিসেবে তাঁর পথচলা হয় শুরু। সারা বছর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানে দেশাত্ববোধক , নজরুলগীতি,
পল্লীগীতি ও ভান্ডারী গান গেয়ে সতেরটি পুরস্কার পান। পাশাপাশি কবিতা রচনার প্রতি ঝোঁক
পড়েন। ১৯৯৩ সালে অস্টম শ্রেণীতে উর্ত্তীণ হবার পর স্কুলের সাংস্কৃতিক সম্পাদকের দায়িত্ব
পান। রচনা করেন 'শিক্ষার আলো" নাটক। শিক্ষা সপ্তাহ উপলাক্ষে আয়োজিত অনুষ্টানে
নিজ পরিচালনায় নাটকটি মধ১৯৯৪ সালে নবম শ্রেণীতে বি--- বিভাগে ভর্তি হবার পর অভিভাবকরা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড হতে
তাঁকে সরে আসার জন্য বার বার চাপ দেয়। তা স্বত্বে ও সারা বছরে পনেরটি পুরস্কার পান।
১৯৯৫ সালে দশম শ্রেণীর বি-- ভিভাগের পুরস্কারের সংখ্যা
আবারো পনের। পুরস্কারের নতুন বিভাগ উপস্থিত বক্তৃতা, কবিতা, আবৃত্তি ও রচনা লিখন।
1996 সালে এসএসসিতে ফার্ষ্ট ক্লাস পান, ভর্ হন ঐতিহ্যবাহী কক্সবাজার সরকারী কলেজে
একাদশ বিজ্ঞানে। কলেজের দেয়ালিকায় তিনটি কবিতা স্থান পায়, কলেজের তঃকালীন জিএস
কবিতা গুলোর ভুয়সী প্রশংসা করেন। ধীরে ধীরে ঝোকে পড়েন উপন্যাস রচনার প্রতি। 1997
সালের প্রথম দিকে প্রথম উপন্যাস “নিশি রাতের কান্না” রচনার কাজে হাত দেন। মাত্র
কয়েক পাতা লেখার পর পরই উপন্যাসটি সহপাঠীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিছু কবিতা
পেপারে প্রকাশিত হয়। ক্লাস ও প্রাইভেটের বিভিন্ন টেষ্টে সবোচ্চ মাক পেতে শুরু করায়
তার কিছু ফ্রেন্ড তাকে ফিল্ম ও শ্যুটিং দেখার ক্ষেত্রে অভ্যস্থ করার জন্য কৌশলে
কলেজ ফাঁকি দিয়ে হিমছড়ি “কে অপরাধী” ছবির শ্যুটিং স্পটে নিয়ে যায়। সেখানে বন্ধুদের
অনুরোধে আড্ডাবত খল নায়ক হুমায়ুন ফরিদী ও চিত্রনায়িকা শাবনুরের অদূরে দাঁড়িয়ে
গোপনে তাদের থেকে লুকিতে হুমায়ুন ফরিদীর পোট্রেট আকার সময় চিত্রনায়িকা শাবনুরের
চোখে ধরা পড়েন। শাবনুর তাকে ডেকে নিয়ে পোট্রেট দেখেন ও হুমায়ন ফরিদীকে দেখান।
তাকে রোধে দাড়িয়ে আকতে দেখে হুমায়ুন ফরিদী ছাতার ব্যবস্থা করেন। সা: উ: জা : মো:
মোশেদুল কুতুব চৌঢ়ুরী
মজনুর সাথে শাবনুর ও
ফরিদীকে কথা বলতে দেখে ও তার জন্য ফরিদীকে ছাতার ব্যবস্থা করতে দেকে সা: উ: জা
চৌধুরীর পেছনে শত শত লোক ভীড় জমাতে শুরু করে। তার পোট্রেট অনেকাংশ তখনও বাকী। উপচে
পড়া বিড়ের সকলেও ফরিদীকে কিবাবে আকছে দেখতে ধীরে ধীরে সামনের দিকে এগোয়। ফলে শাবনুর ফরিদীও সা: উ: জা
চৌধুরীর মধ্যবতী দুরত্ব ক্রমশ ক্রমে আসে। ফরিদী ভিড় করা লোকদের বকাঝাকা করে সা: উ:
জা: চৌধুরীর চারপাশ হতে সরিয়ে দেয়। একটু পর আবারো তারা সা: উ: জা: চৌধুরীর চারপাশে
এসে জড়ো হয়। আবারো ফরিদী বকা দেয়, শাবনুর সবাইকে অনুরোধ করে। সবাই আবার পিছিয়ে
যায়। এ ধারনের পোট্রেটের ছবিটা হয়ে উঠে জ্যান্ত হুমায়ুন ফরিদী। পোট্রেট দেখে
প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে শাবনুর সা: উ: জা: চৌধুরীর মঙ্গল কামনা করে অটোগ্রাফ দেয় আর
হুমায়ুন উচ্ছসিত হয়ে একটানে একটি মানুষ একে অটোগ্রাফ দেয়।
সাথে চৌধুরী এ কাহিনী ছড়িয়ে পড়লে মুহুতে তিনি ক্যাম্পাস হিরু বনে
যান, পরিণত হন এ দশনীয় ব্যক্তিত্বে চিত্রাংকন, চিত্রাকনে তার পাকা হাতের খবর সবত্র
ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধুদের চক্রান্ত স্যুটিং এ গিয়ে তিনি উল্টো লাভবান্বিত হন। এর পরে
তাকে চা পান ও সিগারেট অভ্যন্ত করার অনেক চেষ্টা করে ও বিফল হয়, পাশাপাশি ক্লাসের
ও প্রাইভেটের বিভিন্ন টেষ্টে 90% এর উপরে মার্ পাওয়া অব্যাহত থাকে। দ্বিতীয় বর্র
শেষের দিকে অসুস্থতার কারণে কক্সবাজার সরকারী কলেজ হতে কুতুবদিয়া কলেজে ট্রান্সফার
হয়ে চলে আসেন। 98 সালের এইচ.এস.সি পরীক্ষার অংশ গ্রহণ করেন। পরীক্ষা শেষে “ভালবাসা
দু:স্বপ্ন” নামের উপন্যাস রচনায় মনোনিবেশ করেন। তিন মাসের মধ্যে নব্বই শতাংশ কাজ
শেষ করেন। ততদিনে রেজাল্টের দিন ঘনিয়ে আসে। কুতুবদিয়া কলেজের সকল পরীক্ষাথীদের
মধ্যে সবোচ্চ নাম্বার পেয়ে সেন্টার ফাষ্ট হন। শিক্ষক মন্ডলীর রিকোয়েস্টে অভিভাবকরা
তাকে উচ্ শিক্ষার জন্যে কোনো উন্নত কান্ট্রীতে পাঠাবার সিদ্ধান্ত নেয়। অভিভাবকরা
অনেক ভেবেচিন্তে পাশ্ববতী কান্ট্রী ভারতে পড়াবার সিদ্ধান্ত নেন। সঠিক এজেন্সির
মাধ্যমে ভারতের কাল কোমে কলেজে ভর্ করাবার পেছনে 1998 ও 1999সাল নষ্ট হয়। ইত্যবশরে
তিনি হস্তরেখাবিদ্যায় পারদর্ হয়ে উঠেন। 2000 সালে ক্যালকাতার দক্ষিন গরিয়ার নেতাজী
সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ব্যাচেলর অব কম্পিউটার এ্যাপ্লিকেশন এ এড্যামিশন নেন।
এ্যাডমিশন নেবার দুই মাস পর পিতাসহ ক্যালকাতায় গিয়ে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য মদ
উন্মুক্ত শুনে সেখানে তার পিতা তাকে পড়াতে রাজি না হওয়ায় দুজনে মিলে বাংলাদেশে ফিরে
আসেন। তার অজ্হাতে তাঁর পিতা তাকে ঢাকা ন্যাশনাল ইউনিভাসিটিতে বিসএসসি ইন
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্ করান। তিনি তা গোপনে জানতে পেরে সেখানে
পড়তে অ্স্বীকৃতি জানান। ইত্যবসরে গান রচনার প্রত ঝোকে পড়েন ও কোন শিক্ষকের সহায়তা
ছাড়া নিজ প্রচেষ্টায় অনেক পরিশ্রমের বিনিময়ে হারমোনিয়মে গানের সুর উঠাতে পারদর্
হয়ে উঠেন এবং স্বরচিত গান গুলোতে সুর দেন।
2001 সালে ভারতের ব্যাঙ্গালোর ইউনিভাসিটির অধীনে এসসিসি ইন
কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্ হন। বিএসসি ফাষ্ট ইয়ারে ভর্ হওয়ায় দেশী
বিদেশী ছাত্র ছাত্রীদের বরণ
করতে ইন্ডিয়ান কলেজ কতৃপক্ষ নবী বরণ তথা ওয়েলকাম পাটি র আয়োজন করেণ সেই ওয়েলকাম
পাটিতে নবীরদের পক্ষ থেকে মধুর কণ্টে বাংলা গান গেয়ে দেশী বিদেশী ছাত্র ছাত্রীদের
নজর কাড়ে উচ্ প্রশংসিত হন ও রাতারাতি ক্যাম্পাস হিরু বনে যান। কলেজের সকলের কাছে
বাংলাদেশের
মুখ উজ্জ্বল হয়।
ইন্ডিয়ায় প্রতিটা কলেজ ভাসিটিতে উন্নত বিশ্বের সকল কলেজ
ভাসিটিক ৠাগিং এর ভয়াবহতা ব্যাপক (জুনিয়র ছাত্রদের উপর স্বদেশী সিনিয়র ছাত্রদের
অনৈতিকভাবে শারীরিক ও মানসিকর নির্তন যা আইনের দৃষ্টিতে সম্পূন ভাবে নিষিদ্ধ তাই
রাগিং) তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়ার
কলেজ ভাসিটিতে পড়তে আসা নবাগতরা আসার পরপরই স্বদেশী সিনিয়রদের কাছে শারীরিক বা
মানসিক ভাবে নিযাতিত হতো। কিন্তু পড়ে আসা সবাই ধনী পরিবারের সন্তান ও পড়ালেকায়
মেধাবী ও বয়সে তরুন। তাই এ অন্যায়কে বরদাস্ত করতে না পেরে অনেকে নিরুপায় হয়ে
আত্মহত্যার পথ বেছে নিত কেউ বা দেশে পালিয়ে আসার ঝুকি নিত।
মিষ্টার চৌধুরীর ব্যাচের ১ম বষের যারা সিনিয়রদের মাধ্যমে
বিভিন্ন ভাবে নিযাতিত হয়েছে তারা পরের বষে যারা একই কলেজে ভতি হতে আসবে তাদের উপর
কিভাবে নিযাতন করা হবে তার রুপরেখা তৈরী করে। মিষ্টার চৌধুরীর তাতে দ্বিমত পোষন
করে বলেন আমরা
মানুষ, ভেড়া ছাগল নই। তাই ভেড়া ছাগলের মতো আমরা সিনিয়রদের অনুসরণ করব না। নতুন
যারা আসবে, তাদের কারো সাথে আমাদের শত্রুতামী নেই। ব্যাস নিজের ব্যাচের সবাই
চৌধুরী বিপক্ষে চলে গেল। এরপরেও নিজের ব্যাচের সবাইকে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে ঐক্যবদ্ধ
করেন ও রাগিং সম্পূর্ ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। যাতে নগত যারা পরে আসবে তাদের জীবন
নিয়ে সিনিয়র বা মোষ্ট সিনিয়রদের কেই নবাগতদের উপর রাগিং করলে তার উপর আইনানুগ
ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হবে হুমকি দেন।
ফলে পরের হতে নবাগত বাংলাদেশীদের উপর সিনিয়র ও মোষ্ট সিনিয়দের শারীরিক ও মানসিক নিযাতন চিরতরে
বন্ধ হয়ে যায়। আজ অবধি সে কলেজে বাংলাদেশী ছাত্ররা সুখে শান্তিতে পড়ালেখা করে আসছে
যা অতীতে কখনো সম্ভব হয়নি।
বিদেশে শিক্ষাঙ্গনে নবাগত স্বদেশীদের উপরে সিনিয়রদের সকল
প্রকারের রাগিং বা নীরব সন্ত্রাস বন্ধের লক্ষ্যে 2013-2014 অথ বছরে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস কনে
[অভিনয়ে আগ্রহীরা যোগযোগ করুন 0088-01813830103 সবকটি চরিত্রে অভিনয়ের নায়ক নায়িকা
খোজা হচ্ছে।
2003 সালে বাঙ্গালোর জান্স গ্রুপে যুক্ত হন ও সে গ্রুপের
অন্যান্য নৃত্যশিল্পীদের সাথে বিভিন্ন কলেজের প্রোগ্রামে, পুজোর প্রোগ্রামে ও থার্
ফাষ্ট নাইটের জান্স
প্রোগ্রামে অংশ নেন। এভাবে নৃ্যুশিল্পী হিসাবে তার পথ চলা হয় শুরু। 2004 সালে
কর্টেক এ্রানুয়েল ডান্স ফেসিভল 2004 এ ফ্যাশন শোতে (সিনিয়র গ্রুপে) প্রথম পুরস্কার
পন ও বেক্র জান্স কম্পিটিশা নে দলীয়ভাবে দ্বিতীয় পুরস্কার পান এবং তার গ্রাজুয়েশন
কমপ্লিট করেন। 2004 সালের শেষের দিকে ভিসা নিতে বাংলাদেশে আসেন ও দীঘ সাত মাস
বাংলাদেশ থাকার পর উচ্চ শিক্ষাথে লন্ডন যার জন্য Ielts করতে মাচের দিকে বাঙ্গালোর যান।
গিয়ে জানতে পারেন নারী সংক্রান্ত একটি ঝামেলার কারণে তিষ্টা জান্স একাডেমীর
কাযক্রম দীঘদিন ধরে বন্ধ হয়ে আছে।
তিনি তা পুনগঠনের চেষ্টা করে বুঝতে পারেন সবাইকে গ্রুপে রাখ সম্ভব নয়। তাই
ইন্সপেরিয়াল জ্যান্স একাডেমীর আমন্ত্রনে সাড়া দিয়ে তাদের সাথে নিয়মিত নৃত্য
প্রেকটিস করেন এবং কনটেক এ্যানুয়েল ড্যান্স ফেষ্টিভল 2005 এর ব্রেক ডান্স বিভাগে
ইন্সপেরিয়াল ডান্স একাডেমীর অন্যান্য নৃত্যশিল্পীদের সাথে দলীয় ভাবে প্রতিযোগিতায়
অংশ গ্রহণ করে সদস্যের সাথে পুরস্কার গ্রহণের পর বিজয়ীদের দলপতি (উল্লেখ্য এই
বারের এই প্রতিযোগিতার জনণ্যেইন্সপেরিয়াল ডান্স গ্রুপের সকলের সম্মতিক্রমে তিনই
দলপতি নিবাচিত হয়েছিলেন। পরের বারে নিবাচিত
হবেন গ্রুপের অন্য কোন উপস্তাপিকা। তার সাক্ষাতকার গ্রহনের জন্য তাকে মঞ্চে
আমন্ত্রন জানান। সাক্ষাতকার সহ পুরো অনুষ্ঠানটি স্থানীয় চারটি টিভি চ্যানেলে
সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। মুহুতেই এই বাঙ্গালীর কৃতিত্বের কারণে টিভি সেটের সামনে
বসা বাঙ্গালোররিয়ানদের প্রত্যেকের কানে বাংলাদেশ শব্দটি সগর্ ঢুকে পড়ে। তাই
প্রোগ্রাম শেষে বিজয়ী এই নৃ্ত্যশিল্পী শি: এম এম চৌধুরী হাজার হাজার দশকের
অভিবাদন, হ্যান্ডশেক ও ফুলবৃষ্টির মুখোমুখি হন। হাতে গ্রুপের সবাই মুগ্ধ হলেও
দশকেরদের বিশাল ভিড় সামলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে দারুন বিপাকে পড়ে দায়িত্ব রত পুলিশ
ও গ্রুপের সবাই ভিড়ের অনেক বাংলা হিরো বাংলা হিরো করে স্লোগান তুলে। দশকদের ভিড়
টেলে প্রায় এক কি: মি: ভক্তদের সাথে হ্যান্ডশেক করতে করতে এগিয়ে যেতে মি:
চৌধুরীর ও তাকের নিরাপত্তা দানকারী
গ্রুপের সবার প্রায় দুই ঘন্টার কাছাকাছি সময় নষ্ট হয় ও সবাই ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং
নিরুপায় হয়ে পুলিশের গাড়ীতে করে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গন ত্যাগ করে। ফলে কম সময়ের মধ্যে
অতি দ্রুত বাংলা হিরো নামে চারিদিকে আরো খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। পরদিন থেকে যেদিকেই
যাচ্ছেন হুন্ডায় করে বা হেটে পরিচিত অপরিচিত তরুন তরুনীদের হাই হ্যালো লেগেই আছে।
এতা অল্প সময়ের মধ্যে নিজের এতো জনপ্রিয়তা দেখে তিনি নিজেই বোকা বনে যাচ্ছেন।
এরই কয়েকদিন পর যখন তিনি আবারো Ielts
ক্লাসের রিগুলার
ষ্টুডেন্ট, তখন হুট করে রাতের দশটায় এসপি অফিসের ফরেইনার সেকশানের পুলিশ অফিসার
আরো দুজন কনস্টেবল মি: চৌধুরীর ফ্ল্যাটে এসে মি: চৌধুরীর কাছ থেকে 500 ডলার ঘুষ দাবী করেন 500+62)
টাকা 31000 টাকা) মিষ্টার চৌধুরী সাথে সাথে তার প্রতিবাদ করেন ও তাকে সিঙ্গল ওয়ান
রুপি ও ঘুষ দেবেন না জানিয়ে দিয়ে এসপিকে সবকিছু জানাবার হুমকি দেন। তখন সেই পুলিশ
অফিসার মিষ্টার চৌধুরীকে চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে বাংলাদেশ ফেরত পাঠাবার হুমকি দেন।
মিষ্টার চৌধুরী তাতেও না দমে তাদের সামনে দিয়ে হুন্ডা নিয়ে ইনষ্টিটিউটের
ডাইরেক্টরের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন। আলাপ শেষে নিজ কক্ষে ফিরে আসেন। পরদিন দুজন
স্থানীয় সাংবাদিক নিয়ে এসপি ও থানায় ওসিকে অবহিত করেন। ফলে উক্ত পুলিশ অফিসার মি:
চৌধুরীর বিরুদ্ধে কয়েকটি মিথ্যে অভিযোগ তৈরী করেন, যা তদন্তে মিথ্যে প্রমাণিত হয়।
মি: চৌধুরী, বাঙ্গালোরের বাাসন্ত নগরের ডিসট্রিক্ট এসপির কাছে উক্ত পুলিশ অফিসারের
বিরুদ্ধে ডিউটির সময়ের পরে ফরেইন ষ্টুডেন্ট এর বাসায় গিয়ে ঘুষ দাবীর ও না দিলে
দেশে ফেরত পাঠাবার হুমকি প্রদানের অভিযোগ তুলে তাকে সাত বছরের জন্য চাকুরী থেকে
সাসপেন্ড করান। এ যেন দুনিতি বাজ ইন্ডিয়ান পুলিশের বিরুদ্ধে বাংলাদেশী ছাত্রদের
এক বিরাট বিজয়। এরপর স্থানীয় বন্ধুদের অনুরোধে ভিন্ন ভাষী বন্দুদের মাধ্যমে
ভালোবাসা দু:স্বপ্ন উপন্যাসটিকে হিন্দা ভাষায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন। এ বছরের শেষ
নাগাদ 34টি চিত্রকর্র কাজ শেষ করেন। (ভারতের বাঙ্গালোরে ও আবু ধাবীতে একক চিত্র
প্রদশনী দেবার লক্ষ্যে।
নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে Ielts কোর্ সমাপ্ত করেন কিন্তু
ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সুবিধা অসুবিধার কথা ভেবে ইংল্যান্ড এম এসসি ইন কম্পিউটার
সায়েন্স বা এমবিএ
করার পরিকল্পনা বাতিল করেন এবং ব্যাঙ্গালোরে এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স এ ভতি
হন। ড্রীম স্কোপ থিয়েটারের অডিশানের মাধ্যমে ন্যাট্যভিনেতা নিবাচিত হন। কিন্তু
2006 সালের 18ইং জুলাই পযন্ত ভিসা না থাকায় কনাটক এ্যানুয়েল ডান্স ফেষ্টিভল 2006
তে অংশ গ্রহণ করতে পারেন নি। া্্্
Novelist- Sa. U. Ja. Mohammad Morshadul Kutub Chowdhury Maznu,
Born On
#) He is a self learner Artist from his childhood and he won 18 First prize from 1991 to till now. Same year(1991) he act (as a boy, who lost his mummy in the 29th April flood) in a role of the drama “FLOOD” (about 29th April’s flood,1991). It was his first Dramatic performance.
#) He start singing and winning prize from 1992 to till now..
#) He Start writing Poem & Drama from 1992. His own drama displayed under his direction in a school Function in the year of 1993 while he was in class Eight and act in the principle role of that drama . It was The First Exhibition of his own drama.
IN 1996 He passed S.S.C. with letter’s in first class from
For higher study he had gone to the
(Ragging)
Next Year (2002) he participated in many “Fashion Show Program” as a Fashion Model.
Next Year (2003) he joined to the “
Next Year (2004) he participated in “Karnataka Annual Dance festival-2004 ” & win 2nd prize in Break Dance with the other Dancer of that Academy, Also won (himself) 1st prize in Fashion Show .Whole Program broadcasted by 4 local T.V. Channel.
Same Year he Completed his Graduation Under Bangalore University ,
That’s why the Program Presenter invited him to come to the stage again for an Interview .Very nicely he did his interview-So every one clapped & created hissing sound. It also helped him to gain more Foreign Audience.
Whole Programme broadcasted (Live) by 4 T.V. channel. So after the programme while he came out with his team’s members thousand more fans crowded around him to wish & handshake with him, so other dancer of the team surprised. At the same time fans started slogan “Bangla Hero – Bangla Hero “. But within one & half an hour his hand started pain. So he stopped to handshake. His team’s member forbidden the fans to handshake with him. The Security police tried to stop pushing & shoving of the crowd, later they pushed away the crowd of fans .Then he wished every fan & thanks them, then he left the area by police van. In his life such a big crowd of fan he never saw to stand for him & never saw to slogan for him. That’s why that day & that place is memorable to him forever .From next day wherever he was going by his Honda, he saw that-he was observing by everyone, most of them wished him hi-hello/ good morning/good noon/good afternoon/good evening; the girls of each crowd elbowing each other to tell “he is the leader of the winner group of yesterday’s dance competition”-some of them wished him “ hi Bangla hero, how are you?”. In brief- he became a hero & he became a girl’s dream’s person.
The whole year of 2005 he wrote 13 song,58 poem,1 short story & drew total 34 paintings.Then before expiration of visa he came back to
After few month 1 day at night
Within a second’s he refused to pay them single 1 Rupee as a bribe. Then they treated him to send back
Then the police officer became calm & gently requested him to pay them 500
(It is a long story. shortly. . . . )
After 3 days he complained against to the foreigner’s section’s police officer to the S.P. & Division S.P. .They sent the investigator for an inquiry against that foreigner’s section’s police officer. Complain proved true. So S.P. suspended the foreigner’s section’s police officer for next 7 years. Actually Mr. Chowdhury(Author)s bold & daring mind helped him to proceed against the powerful enemies. Also some powerful honest person helped him to destroy the enemies. It was a great victory not only for Mr. Chowdhury(Author), but also for all other Bangladeshi Student’s against the corrupted police officer in foreign land{ Because- before him that corrupted police officer took bribe from two other Bangladeshi Students. Then he tried to take from Mr. Chowdhury, but he suspended him for next 7 years. So, It was a great victory for Mr. Chowdhury.
In March 2006 he selected as an Actor for Dream Scope Theater. Then he admited in M. Sc. Computer Science and collected the Bonafide Latter from that college to get again 1 year visa to study in India in M. Sc. Computer Science. But he did not participate in “Karnataka Annual dance festival-2006” because till that day he didn’t have permission by visa to stay in
He left
So he decided to stay in
(Page under Repair)
2008: He published his Novel Bhalobasar Rood bristy (Romantic & fiction type) .
(Page under Repair)